আকাশচুম্বী পেট্রোলের দাম কমানোর রাস্তা বাতলে দিলেন নীতিন গড়করি! কি এই উপায়? জানুন বিস্তারিত।









নিজস্ব প্রতিবেদন :- প্রতিনিয়ত যে হারে বেড়ে চলেছে পেট্রোল এবং ডিজেলের দাম। তাতে আপামর দেশবাসী চ-রম দু-শ্চিন্তার মধ্যে রয়েছে। আমরা সাধারণত সরকার গঠন করি যাতে দেশের মানুষ সুস্থ স্বাভাবিক ভাবে জীবন-যাপন করতে পারে। তার পাশাপাশি দেশের পরিকাঠামো যেন প্রতিনিয়ত উন্নত হতে থাকে। কিন্তু মানুষের মধ্যে একটা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের বি-রুদ্ধে।




অনেকেই এমনটা মনে করছে যে পেট্রোল ডিজেল এমনকি রান্নার গ্যাসের আকাশছোঁয়া মূল্য বৃদ্ধির পেছনে একমাত্র কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যর্থতা লুকিয়ে রয়েছে। তবে এ ব্যাপারে সমাধানের পথ দেখিয়েছে কেন্দ্র নিজেই। ইতিমধ্যে পেট্রোল এবং ডিজেলের প্রতি 5 টাকা এবং 10 টাকা পরে কমিয়ে দেওয়া হয়েছে কর ।কিন্তু তাতে মোটেও স্বস্তির দেখা মেলেনি দেশবাসীর মধ্যে।




অনেকে এমনটা মনে করছেন যে অতিরিক্ত মাত্রায় দাম বাড়িয়ে দিয়ে স্বল্প মাত্রায় দাম কমিয়ে কোনো রকম কোনো প্রকার করতে পারেনি কেন্দ্রীয় সরকার তবে কেন্দ্রীয় পরিবহনমন্ত্রী নীতিন গড়কড়ির কথা অনুসারে যদি এমনটা বলা হয় তাহলে তার বক্তব্য বলছে যে যদি আমরা পেট্রোল পণ্যকে জি এস টি কাউন্সিলিং এর আওতায় আনতে পারি তাহলে কিন্তু অনেক তার দাম কমে যাবে এর।পাশাপাশি রাজ্য কোন কেন্দ্রের আরো রাজস্ব আদায় হবে।




তিনি জানিয়েছেন, জিএসটি কাউন্সিলে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা ছাড়াও প্রতিটি রাজ্যের অর্থমন্ত্রীর সদস্য হিসাবে রয়েছেন। সে ক্ষেত্রে বেশ কিছু রাজ্য পেট্রোল ও ডিজেল জিএসটির আওতায় আনার ক্ষেত্রে বিরোধিতা করছে। যদি সর্বসম্মতিক্রমে এমনটা করা যায় তবেই এইসকল সামগ্রীতে কর কমানো সম্ভব এবং দাম হ্রাস পাওয়া সম্ভব।এ ব্যাপারে ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার সাথে জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠক হয়েছে।




বৈঠকে প্রথমে মানুষের আশা এবং উত্তেজনা ছিল চোখে পড়ার মতন। কিন্তু প্রত্যেক রাজ্যের মতের পার্থক্য হবার কারণে সেই সিদ্ধান্তকে এখনো বাস্তবায়িত করা হয়নি। তবে অনেকের এমনটা অনুমান যে পেট্রোল এবং ডিজেলের যদি জিএসটির আওতায় আনা যায় তাহলে কিন্তু সাধারন মানুষের উপকার হবে অনেক খানি।











