কালোবাজারি ও মূল্য বৃদ্ধি রুখতে কেন্দ্রের নয়া পদক্ষেপ! কমতে চলেছে চিকেন ও ডিমের দাম!









নিজস্ব প্রতিবেদন :-মহামারী সময় আমরা দেখেছিলাম চিকিৎসকেরা বারবার না মনটা নির্দেশ দিয়েছিলেন যে প্রোটিনযুক্ত খাবার অবশ্যই খেতে হবে বেশি করে যাতে দেহের ইমিউন সিস্টেম বা প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকখানি শক্তিশালী হয়ে ওঠে ।কিন্তু আমরা সেই সময় থেকে লক্ষ্য করেছিলাম যে মূলত মাছ মাংস এবং ডিমের উপর দাম ।




বিশেষ করে মুরগির মাংস এবং ডিমের উপর যেভাবে দাম বৃদ্ধি করা হয়েছিল তাতে বাজারে গিয়ে রীতীমতো চক্ষুচড়কগাছ প্রতিটি গ্রাহকের।তবে শুধুমাত্র যে দেশে আর্থিক অবস্থা ভেঙে পড়ার জন্য এই মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছিল তেমনটা কিন্তু নয় ।পাশাপাশি গোপন সূত্রে জানা গিয়েছে যে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী সেই সময়টা কে ভালো করে কাজে লাগিয়েছে অর্থাৎ তার আগে বেশি করে মুরগি এবং ডিম মজুদ করে রেখে দিয়েছিল তারা এবং কৃত্রিমভাবে চাহিদা সৃষ্টি করেছিল বাজারে ।




যার ফলে দাম বেড়ে গিয়েছিল সেই সমস্ত জিনিস পত্রের ।তবে এবার মুরগি এবং ডিমের উপর কালো বাজারে ঢুকতে নয়া সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার ।এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে একটি বিশেষ ঘোষণা করা হয়েছে । যার মাধ্যমে উপকৃত হবে দেশের সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষেরা ।




এবারে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ব্যবসায়ীদেরকে এমনটা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে তারা এবার থেকে আর অতিরিক্ত পরিমাণে কোন কিছুই অর্থাৎ মুরগির মাংস ডিম মজুদ করে রাখতে পারবে না । যদিও এর পিছনে আরো একটি বড় কারণ রয়েছে এবং সেই কারণটি হলো প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকা মুরগি এবং ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকে সেই চেষ্টা করছে মোদি সরকার।




এছাড়াও পোল্ট্রির ফিডের খাত, ব্যবহৃত সয়া কেকের দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তাছাড়াও সয়াখালির প্রসেসর, মিল মালিক এবং প্ল্যান্ট ব্যবসায়ীরা ৯০ দিনের জন্য মজুত করতে হবে।কেন্দ্রীয় সরকার সবাইকে জানিয়েছেন, সরকারি রেজিস্ট্ৰকৃত কোম্পানি বা ব্যবসায়ী বা ব্যক্তিগত চৌপাল সবারই ক্ষেত্রে ১৬০ টনের বেশি মজুত রাখা যাবে না।




কেন্দ্রীয় সরকারের অফিসাররা নিয়মিত পোর্টালের তথ্য চেক করবেন। ব্যবসায়ীদের পোর্টালের তথ্য নিয়মিত আপডেট করতে হবে। এরফলে মজুদ, কালো বাজারি বন্ধ করা যাবে।এই নিয়ম লাঘু হয়েছে ২৩ শে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ৩০শে জুন পর্যন্ত।











