ল’ক’ডাউনে খুব ক’ষ্টে আছেন সকলের প্রিয় রানুদি, দিলেন কেঁ’দে, ভাইরাল ভিডিও!











নিজস্ব প্রতিবেদন :- সত্যিই আজব এই মাধ্যম হলো সোশ্যাল মিডিয়ায় রাতারাতি কাকে জেস্টার করে দেয় তা আমরা আগে থেকে টের পাই না এর আগে আমাদের এমনটা ধারণা ছিল যে সেলিব্রিটি বা জনপ্রিয় হয়ে উঠতে গেলে দেখতে সুন্দর শরীরে গ্ল্যামার থাকা দরকার পড়ে কিন্তু সেই ঘটনাকে সম্পূর্ণ মিথ্যে প্রমাণ করে দিয়েছে রানাঘাট স্টেশন চত্বরে গাওয়া গান গাওয়া রানু মন্ডল মিডিয়া তাকে তুলে ধরেছে বিশ্ব দরবারে । কিন্তু বর্তমানের এই কঠিন পরিস্থিতিতে তিনি কেমন আছেন কিভাবে চলছে তার সংসার সেই খবর নেয়নি কেউই ।





যখন তিনি জনপ্রিয় ছিলেন তখন তার সাথে সেলফি তোলার জন্য অনেকে তার বাড়িতে ভিড় করত কিন্তু এখন সেই বাড়ি ফাঁকা। অতীন্দ্র চক্রবর্তী নামক এক ২৪ বছর বয়সী ইঞ্জিনিয়ার রানুর গানকে রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষের সামনে উ-ন্মুক্ত করে দেন। তার গানের গলা মুগ্ধতা লাভ করতে করতে বলিউড অব্দি পৌঁছে যায়।তারপর হিমেশের পরিচালনায় রানুর গলায় রেকর্ড করা নতুন গান সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।গানটি প্রকাশ্যে আসার পর অনেক অনুষ্ঠানেই শুনতে পাওয়া যায় প্রতিনিয়ত।





নিজের অস্বাভাবিক মন্তব্যের জন্য এরপর রানু মন্ডল বি-তর্কেও জ-ড়ান।ঠিক যতটা সাহায্য তাকে করেছিলেন অতীন্দ্র চক্রবর্তী ঠিক ততটাই সাহায্যের হাত তিনি পেয়েছেন হিমে রেশমিয়ার কাছ থেকে।তেরি মেরি পর হিমেশের সাথে আরো একটি গান রেকর্ড করছেন তিনি। তবে ল-কডা-উন এর সময় তার অবস্থা রীতিমতো না-জেহাল। যে রানু মন্ডল একসময় মুম্বাইয়ের স্টুডিওতে দা-পিয়ে বে-ড়াচ্ছেন সে রানু মন্ডল আবার ফিরে এসেছেন রানাঘাটের নিজস্ব বাড়িতে ।





প্রতিদিনই তাকে ভাবতে হচ্ছে যে পরদিন কিভাবে তার সংসার চলবে ।এতটাই করুন অবস্থা । কিন্তু আমরা দেখেছিলাম এই অবস্থার মাঝেও তিনি গরীব দুঃ-স্থ মানুষদের কে ত্রাণ বিলি করছেন । যা তার উদার মানসিকতার পরিচয় । সম্প্রতি সাক্ষাৎকারের একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে যদিও ভিডিওটি আগের বছর ল-কডা-উন এর সময় । কিন্তু সেই ভিডিওটি পুনরায় মা-থাচা-ড়া দিয়ে উঠেছে । এবং মানুষ আবার জানতে চেয়েছি যে এই বারে রানু মন্ডল এ অবস্থা কেমন ।














