হাই স্কুলের শিক্ষক, এদিকে অফিসারের সামনে পড়তে পারলেননা এক লাইন ইংরেজি! সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝ’ড়ের বে’গে ভাইরাল ভিডিও।









নিজস্ব প্রতিবেদন :- রাজ্যের শিক্ষার হার এবং নিয়োগের পদ্ধতি প্রতিনিয়ত আপনাকে অবাক করবে ।কারণ এখানে আপনি উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যাওয়ার পর চাকরি যে পাবেন তার কোন নিশ্চয়তা নেই। অপরদিকে এমন চিত্র দেখতে পাবেন যেখানে টেনেটুনে মাধ্যমিক পাস করা ছেলে কিন্তু সরকারি অফিসে বসে কাজ করছে ।সবটাই সম্ভব হয় রাজনৈতিক ক্ষমতার জন্য। পাশাপাশি অতি অবশ্যই মোটা অংকের টাকার লেনদেন চলে।
কিন্তু আমাদের এই রাজ্যের থেকেও আরো খারাপ অবস্থা এই রাজ্যের। যেখানে এক শিক্ষিকা মাস গেলে 70 হাজার টাকা বেতন পায় কিন্তু একটি লাইন ও উচ্চারণ করতে পারেন না প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক স্কুলে মাঝেমধ্যে শিক্ষক নিয়োগ করা হয় যে সাবজেক্ট এর জন্য শিক্ষককে নিয়োগ করা হয় অতি অবশ্যই সেই সাবজেক্ট এর প্রতি তার জ্ঞান থাকা জরুরি। তার পাশাপাশি বিভিন্ন শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা জরুরী এবং একটি নির্দিষ্ট পরীক্ষার মাধ্যমে তাকে নিয়োগ করা হয়।




কিন্তু যদি এমনটা দেখা যায় যে যে সাবজেক্ট এর জন্য তাকে নিয়োগ করা হয়েছে সেই সাবজেক্ট পড়তে পারছে না সেই শিক্ষিকা তাহলে ব্যাপারটা কেমন দাঁড়ায় । সেই ঘটনা ঘটেছে উত্তর প্রদেশের একটি গ্রামে। যা দেখে রীতিমতো জেলাশাসক তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে এবং অবিলম্বে তাকে সাসপেন্ড করা নির্দেশ দেয়। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর প্রদেশের সিকন্দরপুরে একটি সরকারি স্কুলে। জেলা শাসক দেবেন্দ্র কুমার পান্ডে এদিন স্কুল পরিদর্শনে এসেছিলেন।




স্কুলে এসেই তাঁর চক্ষুচড়কগাছ হয়ে যায়।স্কুলের শিক্ষিকাকে অষ্টম শ্রেণীর ইংরেজি পাঠ্য বইয়ের রিডিং পড়তে দেন ওই জেলাশাসক। কিন্তু দুলাইন ইংরেজি পড়তে গিয়ে কার্যত নাকানি-চোবানি খেতে হল ওই শিক্ষিকাকে।এই অবস্থা দেখে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন জেলাশাসক। অবিলম্বে এই শিক্ষিকাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দেন তিনি। জেলা শাসকের অভিযোগ,




বিএ পাস করার পরেও একটি লাইন পড়তে পারছেন না এই শিক্ষিকা। এটা কিভাবে সম্ভব। তবে শুধুমাত্র জেলাশাসক নয় তার পাশাপাশি গোটা দেশ ক্ষোভে ফেটে পড়েছে সে শিক্ষিকার প্রতি কিভাবে তাকে নিয়োগ করা হল প্রশাসন কোন অর্থ থাকে নিয়োগ করেছে সবকিছু জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে অনেকে অবিলম্বে প্রতারণা এবং জালিয়াতি বন্ধ হোক দেশজুড়ে এমনটা দাবি জানিয়েছে অনেকে।
#WATCH Unnao: An English teacher fails to read a few lines of the language from a book after the District Magistrate, Devendra Kumar Pandey, asked her to read during an inspection of a govt school in Sikandarpur Sarausi. (28.11) pic.twitter.com/wAVZSKCIMS
— ANI UP (@ANINewsUP) November 30, 2019











