বাজারে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে দারুন ক্ষতিকর নকল ডিম! কিভাবে আলাদা করবেন? জেনে নিন পদ্ধতি।









নিজস্ব প্রতিবেদন :-আমাদের আশেপাশে আমাদের আশেপাশে প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে অসাধু ব্যবসায়ীরা ।এই সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজারের সমস্ত কিছু নকল জিনিস এর আগমন ঘটেছে । যার ফলে আমরা না জেনে সে সমস্ত জিনিস গুলো শরীরের মধ্যে যখন প্রবেশ করাচ্ছে তখন একাধিক রোগব্যাধি সৃষ্টি হচ্ছে ।




যে সমস্ত খাদ্য খাদ্য গু-লি আমাদের শরীরের পুষ্টির যোগান দেয় এবার সেই সমস্ত খাদ্যের মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় একটি খাদ্য হলো ডিম ।এবার বাজারে হঠাৎ করে দেখা মিলল নকল ডিমের কিন্তু কিভাবে আপনি চিনবেন জিডিএমটি নকল কিনা জেনে নিন এক নজরে।




কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রেসিন, জিলেটিন মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন এই ধরনের ডিম খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যান্সারসহ জটিল রোগের কারণ ।




১)কৃত্রিম ডিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। এর খোসা অল্প চাপেই ভেঙে যায়।
২)এই ডিম সিদ্ধ করলে কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়।




৩)এই ডিম ভাঙার পর আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে খানিকটা চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে।অনেক সময় পুরো কুসুমটাই নষ্ট ডিমের মত ছড়ানো থাকে।
৪)কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড় ।




৫)এর খোলস খুব মসৃণ হয়। খোসায় প্রায়ই বিন্দু বিন্দু ফুটকি দাগ দেখা যায়।
৬)রান্না করার পর এই ডিমে অনেক সম্যেই বাজে গন্ধ হয়। কিংবা গন্ধ ছাড়া থাকে। আসল কুসুমের গন্ধ পাওয়া যায় না।




৭)নকল ডিমকে যদি আপনি সাবান বা অন্য কোন তীব্র গন্ধ যুক্ত বস্তুর সাথে রাখেন তাহলে সেই গন্ধ ডিমের মধ্যে প্রবেশ করে যায় ।
৮)নকল ডিমের আকৃতি অন্য ডিমের তুলনায় তুলনামূলক লম্বাটে ধরণের হয়ে থাকে।
তাহলে উপরিক্ত নিয়ম অনুসারে আপনি জেনে গেলেন যে কোনটি আসল ডিম এবং কোনটি নকল ডিম । কাজেই এরপর বাজার থেকে ডিম আনার পর অবশ্যই পরীক্ষা করে নেই সেটি ।











